সর্বশেষ :
leadingnews.net এ আপনাকে স্বাগতম।।। নিত্য নতুন খবর সবার আগে পেতে আমাদের সাথে থাকুন।।। ধন্যবাদ।।।
শিরোনাম :
ডাকসু: ক্রীড়া সম্পাদক প্রার্থীকে শুভেচ্ছা জানালেন মিসবাহ-উল-হক দেড় যুগেরও বেশি সময় ধরে ধূমপান, আমার ফুসফুস প্রায় শেষের দিকে: আরশ খান এশিয়া কাপের হাইভোল্টেজ ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ে বাংলাদেশের মাসুদুর রহমান মুকুল নেপালে ‘জেন-জি রেভোলিউশনে’ উত্তাল পরিস্থিতি, সংসদ ভবনে জনতার হানা, নিহত ১৪ আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ডাকসু নির্বাচন: শিক্ষার্থীদের ভোট উৎসব তারেক রহমান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ফিরবেন: ডা. জাহিদ জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ না দেয়ার সিদ্ধান্ত মোদির নেপালের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল লক্ষ্মীপুরে আনন্দ পরিবহনের বাস খালে, ৫ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু চট্টগ্রামে জশনে জুলুছে পদদলিত হয়ে ২ জনের মৃত্যু, আহত অন্তত ১০

সুজিত রায় নন্দীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে চাঁদপুরে কলেজ শিক্ষকের মামলা

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৪০ বার পঠিত

চাঁদপুরে হয়রানি, চাঁদা দাবি, চাকরিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং মারধরের অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন এক কলেজ শিক্ষক। মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে জেলার সদর আমলী আদালতে এই মামলাটি করেন ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ের প্রভাষক মো. জাহাঙ্গীর হোসাইন।

আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুনতাসির আহমেদ মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলায় সুজিত রায় নন্দী ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন:

  • ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ দিলীপ চন্দ্র দাস
  • বালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হান্নান মিজি
  • ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. সেলিম পাটওয়ারী
  • কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য ড. মীজানুর রহমান
  • ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান

মামলার বিবরণে প্রভাষক জাহাঙ্গীর হোসাইন উল্লেখ করেন যে, তিনি ২০১৬ সালে ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজে যোগদানের পর থেকেই আসামিরা তার বিরুদ্ধে নানাভাবে ষড়যন্ত্র শুরু করেন। তিনি অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক মতাদর্শের ভিন্নতার কারণে সুজিত রায় নন্দী তাকে ভয়ভীতি দেখান এবং কলেজ ছাড়তে চাপ দেন।

তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি “মিথ্যা” মামলাও করা হয়, যেটিতে তিনি পরবর্তীতে খালাস পান। তবে এই মামলার কারণে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার চেষ্টা করা হয় এবং তিনি তার বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন বলে অভিযোগ করেন। উচ্চ আদালতে রিট করে বেতন-ভাতা পাওয়ার নির্দেশনা পেলেও আসামিদের প্রভাবে তা কার্যকর হয়নি বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বাদী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ বাবর বেপারী সাংবাদিকদের জানান, তার মক্কেল সামাজিক ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে সর্বশেষ আইনের আশ্রয় নিয়েছেন। এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে হয়রানি, চাঁদা দাবি, চাকরিতে বাধা সৃষ্টি এবং মারধরের মতো গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো জনপ্রিয় সংবাদ
© 2025 | Leading Media & Communication ltd এর এক‌টি প্রতিষ্ঠান।
Design & Development By HosterCube Ltd.